|
৳ ৫০০ ৳ ৪২৫
|
১৫% ছাড়
|
| Quantity |
|
তথ্য সাময়িকী সালতামামি – ২০২৩ অর্ডার করলে সাথে সালতামামি ২০২২ ফ্রি
১১৯৯ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
১২ মাসের তথ্য সাময়িকী (জানুয়ারী – ডিসেম্বর, ২০২৩) এখন ৬০% ছাড়ে
Maj. Gen. K. M. Safiullah was born in Dhaka in September 1935. He joined the erstwhile Pakistan Army in 1953 and graduated from Pakistan Military Academy in 1955. He served in different Regiments in Pakistan Army. He attended the Command and Staff College and was awarded psc. As the second-in-command of 2 East Bengal Regiment, he defected from the Pakistan Army along with the entire battalion on 28th March 1971 and took allegiance to fight for the cause of Bangladesh. During the War of Liberation Maj. Safiullah was the Commander of the sector no. 3 till September 1971. Later he raised a brigade known as 'S' Force and became its Commander. He was awarded the second highest gallantry award Bir Uttam. Immediately after the Independence of Bangladesh Maj. Gen. K. M. Safiullah became the First Chief of Army Staff and Commanded it till August 1975. He was appointed High Commissioner in Malaysia in 1976, Canada in 1981, Ambassador in Sweden in 1986 and as High Commissioner in UK from 1987 to 1991. Gen. Safiullah retired from service in 1992.
| Title | : | Bangladesh At War |
| Author | : | মেজর জেনারেল কে. এম. শফিউল্লাহ |
| Publisher | : | একাডেমিক প্রেস এন্ড পাবলিশার্স লাইব্রেরি |
| ISBN | : | 9789849144946 |
| Edition | : | 2015 |
| Number of Pages | : | 257 |
| Country | : | Bangladesh |
| Language | : | Bengali |
কাজী মোহাম্মদ শফিউল্লাহ বীর উত্তম (জন্ম ২ সেপ্টেম্বর ১৯৩৪), কে এম শফিউল্লাহ নামেও পরিচিত, একজন অবসরপ্রাপ্ত বাংলাদেশী জেনারেল, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং সাবেক সংসদ সদস্য। দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসাবে, তার ব্যাটালিয়ন সহ, তিনি ছিলেন প্রথম বাঙালি অফিসার যিনি ১৯ মার্চ ১৯৭১ সালে বিদ্রোহ করেন এবং ৫৭ বিডিই কমান্ডার-ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ছিলেন। জয়দেবপুর বেড়াতে এসেছেন জাহানজেব আরবাব। তিনি তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তান থেকে আগত বেশ কয়েকজন অবাঙালি সৈন্যসহ তার নিজের ইউনিটের চার অবাঙালি অফিসারকে হত্যা করেছিলেন। ১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল রাতে ছয়জন অফিসার। তিনি সিলেটের তেলিয়াপাড়ায় সদর দপ্তর ৩ সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার হন। তিনি সরাসরি সক্রিয় যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং অন্তত দুটি এই ধরনের যুদ্ধে নিশ্চিত মৃত্যু থেকে রক্ষা পান। সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে তিনি তিনজন ব্রিগেড কমান্ডারের একজন নিযুক্ত হন, যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় "এস-ফোর্স" (তার নাম অনুসারে) নামে পরিচিত ছিলেন। শফিউল্লাহ ১৯৭২ সালের এপ্রিল মাসে সেনাপ্রধান হন। ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সালের বাংলাদেশ অভ্যুত্থানের পর, রাষ্ট্রপতি খোন্দকার মোশতাক আহমদ তার স্থলাভিষিক্ত হন মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান।
If you found any incorrect information please report us
